• ​ 01872-604010
  • ​ bdtourltd@gmail.com






  • Package Details

    DHA-SAJEK-DHA

    BDT 5,850.00
    Package code: R-317
    Availability: In stock

    QUICK OVERVIEW:

    4 Night's 3 Day's



        ঢাকা–সাজেকভ্যালী–ঢাকা    

    ✅ প্যাকেজ মূল্যঃ ৫,৮৫০ টাকা (জনপ্রতি), সুপার পিক আওয়ার।
    ✅ প্যাকেজ মেয়াদঃ ৪ রাত ৩ দিন।
    ✅ কোডঃ (R-317)
    {সর্বনিম্ন ১২ (চার) জনের গ্রুপ}
        ট্যুর প্ল্যানঃ   
    ঢাকা আরামবাগ থেকে রাতে খাগাড়াছড়ির উদ্দেশ্যে গাড়ি ছাড়বে। ইনশাআল্লাহ্ ভোরে পৌঁছে যাবেন খাগড়াছড়ি। সেখানে গিয়ে ফ্রেশ হয়ে চাঁদের গাড়ীযোগে সাজেকভ্যালীর উদ্দেশ্যে রওয়ানা।
    ১ম দিনঃ

    ★ হোটেল পৌঁছে চেক ইনঃ দুপুর ১২ ঘটিকায় (সাজেকভ্যালী) এরপর ফ্রি টাইম।

     দুপুরের খাবার- ২:০০ মিনিটে- সাদা ভাত, ব্যাম্বো চিকেন, বেগুন ভর্তা, সবজি, ডাল, সালাদ।
    ★ রাতের খাবার-৯:০০ মিনিটে- সাদা ভাত, মুরগী ভূনা, সবজি,ডাল, সালাদ।
    ২য় দিনঃ
     সকালের নাস্তাঃ  পরটা, ডিম, সবজি, ডাল, চা / ভূনা খিচুরী। 

     হোটেল চেক-আউট  সকাল ১১:০০ টায়। লাকেজ ব্যাগ লবিতে রেখে ফ্রি টাইম।

     দুপুরের খাবার ১:০০ টায় - সাদা ভাত, মুরগি ভুনা, আলু ভর্তা, মিক্স ভেজিটেবল, ডাল, সালাদ।

     দুপুরের খাবরের পরে সাজেকভ্যালী থেকে খাগড়াছড়ির উদ্দেশ্যে চাঁদের গাড়ীতে করে রওনা।

    ★ খাগড়াছড়িতে পৌঁছে হোটেল চেক-ইন।

    ★ রাতের খাবার-৯:০০ মিনিটে- সাদা ভাত, মুরগি ভূনা, সবজি,ডাল, সালাদ।

    ৩য় দিনঃ

     সকালের নাস্তাঃ পরটা, ডিম, সবজি/ডাল, চা/ ভূনা খিচুরী। 

    ★ সকালে হোটেল চেক-আউট করে লাকেজ ব্যাগ হোটেল লবিতে রেখে চাঁদের গাড়ীযোগে আলু টিলা, রিসাং ঝর্ণা পরিদর্শন।

     ফিরে এসে দুপুরের খাবারঃ খাগড়াছড়িতে- সাদা ভাত, মুরগি ভুনা, আলু ভর্তা, মিক্স ভেজিটেবল, ডাল, সালাদ।
       যাত্রা শেষঃ   
    খগড়াছড়ী  বাস কাউন্টার থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে বাস ছাড়বে রাতে।
       প্যাকেজের অন্তর্ভূক্তঃ   
     ঢাকা - খাগড়াছড়ি - ঢাকা নন এ.সি বাস সার্ভিস।
     খাগড়াছড়ি - সাজেক চাঁদের গাড়ী রিজার্ভ (যাওয়া+আসা)।
     সাজেকভ্যালী হোটেল ১ রাত, খাগড়াছড়ি হোটেল ১ রাত থাকা (২ বেডের শেয়ারিং রুম)।
    ✅ খাবার ৭ বেলা।
        প্যাকেজের অন্তর্ভুক্ত নয়ঃ    
    ✅ কোন ব্যক্তিগত খরচ।
    ✅ কোন ঔষধ।
    ✅ কোন স্পটে প্রবেশ ফি।
    ✅ কোন প্রকার দুর্ঘটনা জনিত বীমা।
    ✅ প্যাকেজে উল্লেখ করা হয়নি এমন কোন খরচ।
       চাইল্ড পলিসিঃ    
    ১ থেকে ৫ বছর পর্যন্ত বাচ্চার বাসের সিট, খাবার এবং হোটেল রুম বাবা-মার সাথে শেয়ার করলে কোন প্রকার চার্জ প্রযোজ্য নয়।
       কাপল পলিসিঃ   
    ২জন/ কাপল রুম এর জন্য পিক আওয়ারে ৫০০ টাকা এবং সুপার পিক আওয়ারে ১,০০০ টাকা প্রতি রাতের জন্য অতিরিক্ত পরিশোধ করতে হবে।
       প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র যা যা নিতে হবে   
    ★ টর্সলাইট
    ★ সানগ্ল্যাস
    ★ ক্যাপ
    ★ সাবান
    ★ শেম্পু
    ★ গামছা বা তোয়ালে
    ★ লোশন বা তেল
    ★ প্রয়োজনীয় ঔষধ
    ★ স্লিপার
    ★ ক্যাডস ইত্যাদি।
       বিশেষভাবে লক্ষ্যনীয়ঃ   
    ১। একটি ভ্রমন পিপাসু মন থাকতে হবে।
    ২। ভ্রমনকালীন যে কোন সমস্যা নিজেরা আলোচনা করে সমাধান করতে হবে।
    ৩। ভ্রমন সুন্দরমত পরিচালনা করার জন্য সবাই আমাদেরকে সর্বাত্মক সহায়তা করবেন আশা রাখি।
    ৪। আমরা শালীনতার মধ্য থেকে সর্বোচ্চ আনন্দ উপভোগ করব।
    ৫।অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে যে কোন সময় সিদ্ধান্ত বদলাতে পারে, যেটা আমরা সকলে মিলেই ঠিক করব।
    ৬। বাংলার অভিযাত্রী ইকো টুরিজম এ বিশ্বাসী, টুরে যেয়ে প্রকৃতির কোন রকম ক্ষতি আমরা করবনা। কোন অপচনশীল বর্জ্য যেমন প্লাস্টিক প্যাকেট, বোতল যেখানে সেখানে না ফেলে নির্দিষ্ট স্থানে ফেলব ও ক্ষেত্রবিশেষে সাথে করে নিয়ে আসব। স্থানীয় জনবসতির সাথে বন্ধুত্বপূণ আচরন করব এবং যথোপযুক্ত সস্মান প্রদর্শন করব।
    ৭। কোন প্রকার মাদক দ্রব্য বহন বা সেবন করা যাবে না।
    বি.দ্রঃ উপরে উল্লেখিত মূল্যে প্যাকেজ সেবা নিতে চাইলে পিক আওয়ারে ১৫ দিন এবং সুপার পিক আওয়ারে ৩০ দিন পূর্বে বুকিং করুন। নির্ধারিত সময়ের পর বুকিং দিতে চাইলে জনপ্রতি অতিরিক্ত ৫০০ টাকা প্রদান করতে হবে। 

    সাজেকভ্যালী (Sajek- Vally)

    ভ্রমণ পিপাসু মানুষদের কাছে সাম্প্রতিক সময়ে যে কয়টি পর্যটক কেন্দ্র আছে তার মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে রাঙামাটি জেলার বাঘাইছড়ি উপজেলায় অবস্থিত সাজেক ভ্যালি।  সাজেক নামক নদী হতে সাজেক ভ্যালি নামকরণ করা হয়। সাজেকে সব জায়গায় মেঘ পাহাড় আর সবুজের দারুন মিতালী চোঁখে পড়ে এছাড়াও তিনটি হেলিপ্যাড বিদ্যমান যা থেকে সূর্য অস্ত সূর্যোদয় অপূর্ব প্রত্যক্ষ করা যায়। সাজেক ভ্যালি রাঙ্গামাটি জেলার সর্ব উত্তরে মিজোরাম সীমান্তে অবস্থিত সাজেক এর উত্তরে ভারতের ত্রিপুরা দক্ষিনে রাঙামাটি পূর্বে ভারতের মিজোরাম পশ্চিমে খাগড়াছড়ি-দীঘিনালা অবস্থিত। সাজেক হচ্ছে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ইউনিয়ন যার আয়তন প্রায় ৭০২ বর্গমাইল এখানে সাজেক বিজিবি ক্যাম্প অবস্থিত। সাজেক রুইলুই পাড়া এবং কংলাক পাড়া এই দুইটি পাহাড় সমন্বয়ে গঠিত। ১৮৮৫ সালে প্রতিষ্ঠিত রুইলুই পাড়ার উচ্চতা সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ১৭২০ ফুট আর ১ হাজার ৮০০ ফুট উচ্চতায় অবস্থিত কংলাক পাহাড়ে কংলাক পাড়া অবস্থিত তাই সাজককে রাঙ্গামাটির ছাদ বলা হয়। সাজেকে কলা ও কমলা বেশ বিখ্যাত।  বর্তমানে প্রতিদিন শত শত পর্যটক সাজেক ভ্রমণ করছে এখন প্রায় সারা বছরই সাজেক যাওয়া যায় আর এই ভ্রমণরত পর্যটকদের জন্য প্রায় সকল ধরনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়।

    কংলাকপাড়া (Konglak Para)

    বাংলাদেশের রাঙ্গামাটি জেলার বাঘাইছড়ি উপজেলার অন্তর্গত সাজেক ইউনিয়নে অবস্থিত এটি সাজেক ভ্যালির সর্বোচ্চ চূড়া সমুদ্রপৃষ্ঠ হতে এর উচ্চতা প্রায় ১৮০০ ফুট। এই পাহাড়টির পাশে বড় বড় কমলা বাগান অবস্থিত বলে এটিকে কংলাক পাড়া বা কমলাক পাড়া বলা হয় তাছাড়া পাহাড়ের নিচে কংলাক ঝর্ণা অবস্থিত এবং এই ঝর্ণার নাম অনুসারেই এই পাহাড়ের নামকরণ করা হয়েছে। চারদিকে সবুজ পাহাড় আর মেঘের অকৃত্তিম মিতালী চোখে পড়ে সাজেক ভ্রমণরত পর্যটকদের এটি এখন আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে। রুইলুই পাড়া হতে প্রায় ২ কিলোমিটার দূরত্বে এটি অবস্থিত বা সাজেকের হেলিপ্যাড হতে ৩০ থেকে ৪০ মিনিট ট্রাকিং করে কংলাক পাড়ায় যেতে হয়।

    হাজাছড়া ঝর্ণা: (Hajacara Jhorna)

    রাঙামাটি জেলার বাঘাইছড়ি উপজেলার বাঘাইহাট এলাকায় অবস্থিত একটি প্রাকৃতিক পাহাড়ি ঝর্ণা। হাজাছড়া নামক এলাকা হতে ঝর্ণার উৎপত্তি বিদায় এর নাম হাজাছড়া ঝর্ণা এছাড়াও এটি শুকনা ছড়া ঝর্ণা বা ১০ নম্বর ঝর্ণা নামেও পরিচিত। স্থানীয় পাহাড়িদের দেয়া নাম হল চিত জুরানি থাং ঝাং ঝর্ণা অর্থাৎ মন প্রশান্তির ঝর্ণা। মূল রাস্তা হতে ১৫ মিনিট ঝিরি পথ ধরে হেঁটে পৌঁছানো যায় ঝর্ণার পাদদেশে।  ঝর্ণার হিমশীতল পানি আর সবুজে ঘেরা ঝিরিপথ পর্যটকদের দৃষ্টি কেড়ে নেয় সাজেকগামী পর্যটকদের কাছে বর্তমান ঝর্ণা এটি অত্যন্ত আকর্ষণীয় হয়ে উঠেছে তবে বর্ষার সময় ঝর্ণার ঝিরিপথে পানি তুলনামূলক ভাবে বেড়ে যায় এবং পথটি কর্দমাক্ত থাকে তাই পর্যটকদের একটু সতর্কতা অবলম্বন করেই চলতে হয়।

    রুই-লুই পাড়া (Ruilui Para)

    সাজেক বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ইউনিয়ন। রাঙামাটির একেবারে উত্তরে এর অবস্থান। ভৌগলিক অবস্থান রাঙামাটিতে হলেও যাতায়াতের সহজ পথ খাগড়াছড়ি হয়ে। সাজাকের কাছাকাছি পাহাড়ী আদিবাসীদের দু'টি পাড়া আছে রুই লুই এবং কংলাক। সাজেক পয়েন্টে যাবার একটু আগেই পরবে রুই লুই পাড়া। এই পাড়াটির উচ্চতা ১৭২০ ফুট। এটি ক্ষুদ্র জাতীগোষ্ঠী পাংখোয়া-দের বসতি। এখানকার রাস্তার দু'ধারেই রয়েছে তাদের বসতি। পাহাড়ী মেয়েরা হাতে টানা তাঁতে কাপড় বুনাচ্ছে অথবা কেউবা মোটা বাঁশের পাইপে তামুক খাচ্ছে। পাহাড়ী জনপদের জীবন-যাত্রা দেখতে আপনার ভাল লাগবে। মুক্ত আকাশের নিচে বিশাল সমৃদ্ধ বনভূমির সন্ধান পাবেন কেবল সাজেক ভ্যালির পথে। পাহাড়ের ভাঁজে ভাঁজে জুম চাষ, কয়েকরকমের জুম চাষে ভরপুর পাহাড়। দুপাশেই আকাশচুম্বী পাহাড়ের বুকে উদ্ধত শিখর তুলে দাঁড়িয়ে আছে বৃক্ষরাজি। দীর্ঘজীবি বৃক্ষের দেখা মেলে এই পথে, মাঝে মাঝে বিচ্ছিন্ন বসতি এবং এই পাড়াটি সাজেক উপত্যকার মূল কেন্দ্র। রুইলুই পাড়ায় লুসাই, পাংখোয়া, ত্রিপুরা জনগোষ্ঠীর বসবাস। পাড়ার সবগুলো বাড়ির রং লাল-সবুজ।


    Suggested Packages

    DHA-SAJEK-DHA

    Suggested Packages

    DHA-SAJEK-DHA

    3780.00

    Code: R-311

    DHA-SAJEK-DHA

    Suggested Packages

    DHA-SAJEK-DHA

    4200.00

    Code: R-313

    DHA-SAJEK-DHA

    Suggested Packages

    DHA-SAJEK-DHA

    5350.00

    Code: R-315

    DHA-SAJEK-DHA

    Suggested Packages

    DHA-SAJEK-DHA

    10000.00

    Code: R-319

    DHA-SAJEK-DHA

    Suggested Packages

    DHA-SAJEK-DHA

    4500.00

    Code: C-312

    DHA-SAJEK-DHA

    Suggested Packages

    DHA-SAJEK-DHA

    4900.00

    Code: C-314

    DHA-SAJEK-DHA

    Suggested Packages

    DHA-SAJEK-DHA

    4900.00

    Code: C-316

    DHA-SAJEK-DHA

    Suggested Packages

    DHA-SAJEK-DHA

    5400.00

    Code: C-318