ঢাকা - টাঙ্গুয়ার হাওর - ঢাকা     

✅প্যাকেজ মূল্যঃ ৪,০০০/- টাকা (জনপ্রতি), পিক আওয়ার।

✅প্যাকেজ মেয়াদঃ ৩ রাত ২ দিন।

✅কোডঃ (R-378)

[সর্বনিম্ন ১৪ জনের গ্রুপ]

=======================================================================================================================================================================

     ট্যুর প্ল্যানঃ    

ঢাকা আরামবাগ থেকে রাতে সুনামগঞ্জের উদ্দেশ্যে গাড়ী ছাড়বে। ইনশাআল্লাহ্ ভোরে পৌঁছে যাবেন সুনামগঞ্জে সেখানে গিয়ে আপনার লাকেজ ব্যাগ গাড়িতে রেখে হোটেল পানসিতে ফ্রেশ হয়ে সকালের নাস্তা করে লেগুনা যোগে তাহেরপুরের উদ্দেশ্যে রওনা।

১ম দিনঃ

★  সকালের নাস্তা-পরটা, ডিম, ডাল ভাজি, চা/ভুনা খিচুড়ি।

★  নাস্তা শেষে লেগুনা গাড়ীতে করে তাহেরপুরের উদ্দেশ্যে রওনা সেখান থেকে ইঞ্জিন চালিত নৌকা দিয়ে টাঙ্গুয়ার হাওর উদ্দেশ্যে যাত্রা। 

★  দুপুরের খাবার- সাদা ভাত, মুরগি ভুনা, ভর্তা/সবজি, ডাল, সালাদ।

★  দুপুরের খাবারের পর টাঙ্গুয়ার হাওরের উল্লেখযোগ্য সকল স্পর্ট পরিদর্শন 

★  রাতের খাবার- সাদা ভাত, হাওরের মাছ , সবজি, ডাল, সালাদ।

★ রাতের খাবার শেষে নৌকায় রাত্রীযাপন।

২য় দিনঃ

★  সকালের নাস্তা- ডিম খিচুড়ী।

★  নাস্তা শেষে বাংলার কাশ্মীর খ্যাত নীলাদ্রি উদ্দেশ্যে রওনা।

★  নীলাদ্রি পরিদর্শন শেষে সিএনজি অথবা মোটরসাইকেলে করে বারেকের টিলা ,জাদুকাটা নদী, শিমুল বাগান পরিদর্শন করে ফিরে আসবো আবারো নৌকাতে।

★   দুপুরের খাবার- সাদা ভাত, হাওরের মাছ , ভর্তা/সবজি, ডাল, সালাদ।

★ সন্ধ্যায় আমরা পৌঁছে যাব তাহেরপুরে। সেখান থেকে লেগুনা গাড়িতে করে সুনামগঞ্জ পৌঁছাব সন্ধায়।

★ যাত্রা শেষঃ সুনামগঞ্জ বাস কাউন্টার থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে বাস যোগে রওনা সন্ধ্যা/রাতে।

    প্যাকেজের অন্তর্ভূক্তঃ     

✅ ঢাকা - সুনামগঞ্জ - ঢাকা নন এ.সি বাস সার্ভিস।

✅  লেগুনা সার্ভিস।

✅ ইঞ্জিন চালিত কেবিন নৌকা সার্ভিস ।

✅ সাইডসিং।

✅ খাবার ৫ বেলা।

     প্যাকেজের অন্তর্ভুক্ত নয়ঃ     

✅ কোন ব্যক্তিগত খরচ।
✅ কোন ঔষধ।
✅ কোন প্রকার দুর্ঘটনা জনিত বীমা।
✅ প্যাকেজে উল্লেখ করা হয়নি এমন কোন খরচ।

     চাইল্ড পলিসিঃ     

আলোচনা সাপেক্ষে।

     কাপল পলিসিঃ    

আলোচনা সাপেক্ষে।

     প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র যা যা নিতে হবে    

টর্সলাইট, সানগ্ল্যাস, ক্যাপ, সাবান, শেম্পু, গামছা বা তোয়ালে, লোশন বা তেল, প্রয়োজনীয় ঔষধ, স্লিপার, ক্যাডস ইত্যাদি
মাছ ধরার ইচ্ছা থাকলে প্রিপারেশন নিয়ে যেতে পারেন।

    বিশেষভাবে লক্ষ্যনীয়ঃ    

১। একটি ভ্রমন পিপাসু মন থাকতে হবে।

২। ভ্রমনকালীন যে কোন সমস্যা নিজেরা আলোচনা করে সমাধান করতে হবে।

৩। ভ্রমন সুন্দরমত পরিচালনা করার জন্য সবাই আমাদেরকে সর্বাত্মক সহায়তা করবেন আশা রাখি।

৪। আমরা শালীনতার মধ্য থেকে সর্বোচ্চ আনন্দ উপভোগ করব।

৫।অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে যে কোন সময় সিদ্ধান্ত বদলাতে পারে, যেটা আমরা সকলে মিলেই ঠিক করব।

৬।বাংলার অভিযাত্রী ইকো টুরিজম এ বিশ্বাসী, টুরে যেয়ে প্রকৃতির কোন রকম ক্ষতি আমরা করবনা। কোন অপচনশীল বর্জ্য যেমন প্লাস্টিক প্যাকেট, বোতল যেখানে সেখানে না ফেলে নির্দিষ্ট স্থানে ফেলব ও ক্ষেত্রবিশেষে সাথে করে নিয়ে আসব।স্থানীয় জনবসতির সাথে বন্ধুত্বপূণ আচরন করব এবং যথোপযুক্ত সস্মান প্রদর্শন করব।

৭। কোন প্রকার মাদক দ্রব্য বহন বা সেবন করা যাবে না।

৮। যারা সাতার জানেন না তারা সর্বদা সতর্ক থাকবেন এবং গ্রুপে থাকার চেষ্টা করবেন।

বি.দ্রঃ উপরে উল্লেখিত মূল্যে প্যাকেজ সেবা নিতে চাইলে পিক আওয়ারে ১৫ দিন এবং সুপার পিক আওয়ারে ৩০ দিন পূর্বে বুকিং করুন। নির্ধারিত সময়ের পর বুকিং দিতে চাইলে জনপ্রতি অতিরিক্ত ৫০০ টাকা প্রদান করতে হবে।