ঢাকা–মালয়েশিয়া–ঢাকা
✅ প্যাকেজ মূল্যঃ ৩২,৯৯৯ টাকা (জনপ্রতি)।
✅ প্যাকেজ মেয়াদঃ ৪ রাত ৩ দিন।
✅ প্যকেজ কোডঃ MAL-R-195
যাত্রা শুরুঃ
★ ঢাকা থেকে রাতের ফ্লাইটে করে সকালে কোয়ালালামপুর (kuala lumpur) এয়ারপোর্টে পৌঁছে, ইমিগ্রেশন শেষ করে হোটেলের উদ্দেশ্যে রওনা এবং হোটেল চেক ইন দুপুর ১২ ঘটিকায়।
প্যাকেজের অন্তর্ভুক্তঃ
✅ বিমান টিকিট (আশা-যাওয়া)
✅ হোটেলঃ টাইম স্কয়ার (থ্রী ষ্টার) ২ রাত অবস্থান।
✅ সকালের নাস্তা ২ দিন।
✅ এয়ারপোর্ট-হোটেল-এয়ারপোর্ট ট্রান্সপোর্ট সার্ভিস।
প্যাকেজের অন্তর্ভুক্ত নয়ঃ
✅ কোন ব্যক্তিগত খরচ।
✅ অন্যান্য ট্রান্সপোর্ট সার্ভিস।
✅ সাইটসিং।
✅ গাইড সার্ভিস।
✅ ভিসা প্রসেসিং।
✅ সকল প্রকার টিপস
✅ কোন ঔষধ।
✅ কোন প্রকার দুর্ঘটনা জনিত বীমা।
✅ দুপুর ও রাতের খাবার।
✅ প্যাকেজের অন্তর্ভূক্ত করা হয়নি এমন সার্ভিস সমূহ।
✅ অনাকাঙ্খিত খরচ যেমন ফ্লাইট ডিলে করা, ফ্লাইট ক্যান্সেল, হরতাল, অবরোধ অথবা প্রাকৃতিক দূর্যোগ জনিত কারণে ইত্যাদি।
সাথে যা নেওয়া প্রয়োজনঃ
★ বৃষ্টি থেকে নিরাপদ থাকতে ছাতা বা রেইনকোট।
★ রোদ থেকে নিরাপদ থাকতে সানগ্লাস, সানক্যাপ।
★ বাইনোকুলার, ক্যামেরা
★ টুথপেষ্ট, টুথব্রাশ, তোয়ালে, কেডস, স্লিপার।
★ জরুরী ঔষধ পত্র।
চাইল্ড পলিসিঃ
১। ০ থেকে ২ বছরের পূর্ব পর্যন্ত শিশুর জন্য এয়ার টিকিটের মূল্যের ২০% দিতে হবে। হোটেলের বেড বাবা মায়ের সাথে শেয়ার করতে হবে।
২। ২ বছর থেকে ১২ বছরের পূর্ব পর্যন্ত শিশুর জন্য এয়ার টিকিটের মূল্যের ৮০% দিতে হবে। ২ বছর থেকে ৫ বছরের পূর্ব পর্যন্ত শিশুর জন্য হোটেলের বেড বাবা মায়ের সাথে শেয়ার করতে হবে।
৩। ৫ বছর থেকে ১২ বছরের পূর্ব পর্যন্ত বাচ্চার জন্য সকল খরচ দিতে হবে ৮০% করে।
শর্তাবলীঃ
১। সর্বনিম্ন ৪ জন হতে হবে যেহেতু পার্সোনাল ট্রান্সপোর্ট সার্ভিস দেওয়া হচ্ছে।
২। গ্রুপ এবং কর্পোরেট ট্যুরের জন্য রয়েছে আকর্ষণীয় মূল্য ছাড়।
৩। আমাদের নিয়োমিত এই প্যাকেজগুলো বছরের যে কোন সময় উপভোগ করতে পারবেন। শুধু বিশেষ বিশেষ ছুটির দিন ব্যতিত যেমনঃ ঈদের ছুটি, পূজার ছুটি ইত্যাদি।
৪। প্যাকেজের মূল্য যে কোন সময়ে পরিবর্তন যোগ্য।
বিশেষভাবে লক্ষ্যনীয়ঃ
১/ একটি ভ্রমণ পিপাসু মন থাকতে হবে।
২/ ভ্রমণকালীন যে কোন সমস্যা নিজেদের মধ্যে আলোচনা করে সমাধান করতে হবে।
৩/ ভ্রমণ সুন্দর ভাবে পরিচালনা সাপেক্ষে সবার কাছে সর্বাত্মক সহায়তা আমাদের একান্ত কাম্য।
৪/ আমরা শালীনতার মধ্য থেকে সর্বোচ্চ আনন্দ উপভোগ করব।
৫/ অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে যে কোন সময় সিদ্ধান্ত বদলাতে পারে, যা আমরা সকলে মিলেই ঠিক করব।
৬/ কোন প্রকার মাদক দ্রব্য বহন বা সেবন করা যাবে না।
৭/ সর্বোপরি বাংলাদেশের সম্মান হানী হয় এমন কোন কাজে লিপ্ত হবনা। যেহেতু আপনি বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করছেন।
বিঃদ্রঃ ভ্রমণের নিকটবর্তী তারিখগুলোতে বিমান ভাড়া সব সময় বৃদ্ধি হতে পারে বিধায়,এই মূল্যের প্যাকেজ সেবা নিতে ১ মাস বা তার অধিক সময় পূর্বে বুকিং করুন।
মালয়েশিয়া (Malaysia)
ভ্রমণপিপাসুদের মধ্যে যাঁরা প্রকৃতি আর সমুদ্রে বেড়াতে ভালোবাসেন, তাঁরা পছন্দের তালিকায় মালয়েশিয়াকে রাখতে পারেন ওপরের দিকে।অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের এ দেশে প্রতিবছরই বিপুলসংখ্যক পর্যটক যান বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে।নানা বর্ণ, ধর্ম আর সংস্কৃতির মানুষের দেশ মালয়েশিয়া। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার কেন্দ্রে দেশটির অবস্থান।মোট আয়তন তিন লাখ ২৯ হাজার ৭৫৪ বর্গকিলোমিটার।মালয়েশিয়া ভ্রমণের জন্য আকর্ষণীয় স্থানগুলোর মধ্যে রয়েছে টুইন টাওয়ার, কে এল টাওয়ার,গেনটিং হাইল্যাণ্ড,সানওয়ে, রাজার বাড়ী,বাটু ক্যাবস, ট্যাম্পারাল, পর্তূজয়া,মেলাকা সাফারি পার্ক,লাংকাভি এবং ,ঈগল স্কয়ার। বিডি ট্যুর ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেড দিচ্ছে সূলভ মূল্যে সর্বোচ্চ সার্ভিসের নিশ্চয়তায় কিছু ভ্রমণ প্যাকেজ । যে কেউ ঘুড়ে আসতে পারেন, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার কেন্দ্র দেশটিতে।
গেনটিং হাইল্যাণ্ড(Genting Highland)
গেন্টিং হাইল্যান্ড টি উলুকালি পর্বতের সর্বোচ্চ শিখরে ২০০০ মিটার উচ্চতায় অবস্থিত পাহাং এবং সেলাংগর রাজ্যের সীমান্তে এই রিসোর্টটিতে বিনোদন বা আমোদ-প্রমোদের কোন শেষ নাই। এখানকার একটি বড় আকর্ষণ হল ঠান্ডা আবহাওয়া যেহেতু ২০০০ মিটার উচ্চতায়। গেন্টিং হাইল্যান্ড টি মালয়েশিয়ান এবং বিদেশী পর্যটকদের আনা-গোনা সারা বছর লেগেই থাকে। কুয়ালালামপুর থেকে প্রায় ৩৫ কিলোমিটার দূরে, পাহাড়টিতে গাড়ি এবং ক্যাবল কার দিয়ে যাওয়া যায়। গেন্টিং স্কাইওয়ে যেটা কিনা পৃথিবীর মধ্যে দ্রুতগামী এবং দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার দীর্ঘতম ক্যাবল কার। বিকেল হতে না হতে গেন্টিন আন্তর্জাতিক শোরুম বা প্যাভিলিয়ন জমজমাট হতে থাকে অসাধারণ সব চিত্তাকর্ষক অনুষ্ঠান দিয়ে। লোমহর্ষক ম্যাজিক শো বা আইস স্কেটিং, স্নোওয়ার্ল্ড এ আছে লগ কেবিন ইগলু ঘর, তুষার আচ্ছাদিত খেলার জায়গা যেখানে স্লেজ গাড়ির স্লাইডে ওঠা যাবে এবং বিভিন্ন ধরনের রাইডিং করতে পারবেন। গেন্টিং হাইল্যান্ড রিসোর্ট ওয়াল্ড গেন্টিং একমাত্র আইনত বৈধ ভূমি ভিত্তিক ক্যাসিনো পর্যটকদের কাছে বিশেষ আকর্ষণ।
ক্যাবল কার (Cable Car)
ক্যাবল কারে করে প্রায় সাড়ে তিন কিলোমিটার পথ শূন্যে ভেসে গেন্টিং স্কাইওয়ে স্টেশনে পৌঁছতে সময় লাগবে প্রায় ৪০ মিনিট এবং নামার সময় ১৮৫ ফুট উপর থেকে ঘণ্টায় প্রায় ৭০ কিলোমিটার বেগে নিচে নেমে আসে মানুষ সমেত খাচাটা। অনেক উপরে তুলে বলে এই রাইডে চড়ে চারপাশের পাহাড়ি সৌন্দর্য দেখা যায় বটে সাথে সাথে আতঙ্কেরও কোন শেষ নাই। ক্যাবল কারে পুরো সময়টাই হয়ে উঠবে অবিস্মরণীয় ভ্রমণের উপাখ্যান। নিচে তাকালে মনে হবে নানা আকার আর আয়তনের পাহাড় গুলোকে বাড়ির পাশের টিলার মত, মেঘদলের উপরে প্রতিফলিত হয়ে চোঁখ ধাঁধিয়ে দিবে সূর্যালোক। আর এক ঋতুর এই দেশে বৃষ্টির বাগড়ায় পড়লে তো মেঘ অতিক্রম করেই এগুতে হবে কেবল কারের এই খাঁচাগুলোকে এবং মেঘ এসে ধাক্কা দিবে আর এই মেঘ মাখা যাত্রায় শরীর জুড়িয়ে দেবে শীতল বাতাসের হিমেল আদর।
কুয়ালালামপুরে দর্শনীয় স্থান সম্পর্কে গুগলে সার্চ দিলে যে কয়টি জায়গার নাম আসে তার মধ্যে প্রথম দিকে আছে বাতু কেভস। বিশাল বিশাল পাহাড় এবং পাহাড়ের সামনের দাঁড়িয়ে আছে বিশাল আকৃতির প্রায় পাহাড় সমান এক সোনালী রঙের ১৪০ ফুট উঁচু মুরুগান মূর্তি, যা ১৮৯২ সালে তৈরি করা হয়। তার পাশ দিয়ে উঠে গেছে পাহাড় গেয়ে ২৭২ টি সিঁড়ি পার হয়ে উপরে উঠলে মূল গুহা, সেই গুহার মুখের রহস্যময়তাই সবাইকে সেখানে টেনে নিয়ে যায়। মজার বিষয় হচ্ছে সিঁড়ি দিয়ে উপরে ওঠার সময় বানরের দল এসে ঘিরে ধরবে ছোট ছোট বাচ্চা বানর থেকে শুরু করে বুড়ো বানরের পর্যন্ত দেখা মিলবে। পাহাড়ের উপর গুহার মুখ থেকে মূর্তিটি খুব সুন্দর উপভোগ করা যাবে।
এটি একটি অপরিসীম বিনোদনের স্থান এটা সাবেকি খনন জমির উপর ৪৪ একর এলাকাজুড়ে রয়েছে এই চমৎকার পার্ক টি। রিসোর্টটিতে ৪০টি আকর্ষণ রয়েছে এবং রিসোর্টিকে প্রায় ২৫টি পুরস্কারের মাধ্যমে সম্মানিত করা হয়েছে। রিসোর্টি ২৯ শে এপ্রিল ১৯৯৩ সালে শুরু হয়েছিল এটি কুয়ালালামপুর শহর থেকে প্রায় ২০ মিনিটের দূরত্বে অবস্থিত, এবং মালয়েশিয়ার প্রথম ওয়াটার বা জল থিম পার্ক। পার্কের ভিতরের শপিং মল টি পিরামিড হিসেবে পরিচিত যা পার্কের ভিতরে বিভিন্ন আকর্ষণীয় কর্মকান্ড পরিচালনা করে। এখানে বিনোদনের জন্য রয়েছে ওয়াটার পার্ক, “ওয়াটার অফ আফ্রিকা বা আফ্রিকার জল” হলো বিশ্বের সবচেয়ে বৃহত্তম ওয়াটার রাইড যার নাম হলো ভুভুজেলা। আরো আছে বিনোদোন মূলক উদ্যান, বন্যপ্রাণী উদ্যান, এক্সট্রাটিম পার্ক এবং স্ক্রিম পার্ক ইত্যাদি।
কে এল টাওয়ার (KL Tower)
মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরে অবস্থিত একটি টেলিযোগযোগের টাওয়ার। ভাবনটির নির্মান কাজ শুরু হয়েছিল ৪ই অক্টবর ১৯৯১ সালে এবং সম্পূর্ণ হয়েছিল ১৩ই সেপ্টেম্বর ১৯৯৪ সালে এবং উদ্ধোধন হয়েছিল ১লা অক্টবর ১৯৯৬ সালে। ভবনটির উচ্চতা ৪২১ মিটার (১৩৮১ ফুট) ভবনটির মাথায় একটি অ্যান্টেনা রয়েছে। অ্যান্টেনা সহ টাওয়ারটি মোট ৪২১ মিটার এবং এটি বিশ্বের ৭ম বৃহত্তম মুক্তভাবে দন্ডয়মান টাওয়ার। ভবনটির উপরে রয়েছে একটি ঘূর্ণায়মান রেস্তোরাঁ। সেখান থেকে শহরের পুরোটাই দর্শণ করা যায় আর এই কারণেই পর্যটকরা শহরটির চারপাশে দৃশ্য দেখার জন্য কে এল টাওয়ারটিতে ঘুরতে আসেন। আরেকটি মজার বিষয় হল টাওয়ারটির লিফট ৫৪ সেকেন্ডের মধ্যে পর্যবেক্ষন ডেকে উঠতে পারে এবং ৫২ সেকেন্ডে নিচে নেমে আসে।
টুইন টাওয়ার(Twin tower)
মালয়েশিয়া কুয়লালামপুরে অবস্থিত একটি বহুতল ভবন যার নির্মাণ কাজ শুরু হয়েছে ১লা মার্চ ১৯৯৩ সালে তা সম্পূর্ণ হয়েছে ১লা মার্চ ১৯৯৬ সালে এবং উদ্বোধন করা হয়েছে ১লা আগষ্ট ১৯৯৯ সালে। ভবনটির উচ্চতা ৪৫১.৯ মিটার (১৪৮৩ ফুট) ভবনটি ৮৮ তলা তাতে ব্যয় হয়েছিল ১.৬ বিলিয়ন ডলার, ভবনটি ১৯৯৮ সাল থেকে ২০০৪ সাল পর্যন্ত বিশ্বের সবচেয়ে উচু ভবন বলে গণনা করা হতো যদি এর উচ্চতা মাপা হত পবেশপথেরে স্তর থেকে একেবারে চূড়া পর্যন্ত। ভবনটির চারপাশে খুব সুন্দর করে সাজানো গোছানো, টাওয়ারের পেছেনের দিকটা শুধুই পর্যটকদের জন্য এখানে রয়েছে নানা ধরনের বিনোদনের ব্যবস্থা। এখানে বিকেল বেলা আয়োজন কার হয়া ওয়াটার শো এখানে রয়েছে কৃত্রিম একটি সেতু এই সেতুতে দাঁড়িয়ে পুরো টাওয়ারের ছবিও তোলা যায়। পর্যটকদের জন্য স্কাই ব্রিজ হচ্ছে সেরা আকর্ষণ। আপনি চাইলে টাওয়ারের ৪১ তলা পর্যন্ত টিকিট কেটে ভিজিট ও ছবি তুলতে পারবেন
পুত্র জয়া(Putrajaya Malaysia)
পুত্রজয়া হল মালয়েশিয়ার নান্দনিক প্রশাসনিক শহর। সুপরিকল্পিত এই নগরী কুয়ালালামপুর শহর থেকে ২৫ কিলোমিটার দূরে। কুয়ালালামপুর শহর টি অতিরিক্ত জনবহুল হওয়ায় ১৯৯৯ সালে প্রশাসনিক রাজধানী পুত্রজয়া তে স্থানান্তরিত করা হয়। পুত্রজয়ার মোট আয়তন ৮০০০ একর বা ৩২ বর্গ কিলোমিটার। শহরটির প্রায় ৪০ শতাংশ প্রাকৃতিক পুরো নগর কে কেন্দ্র করে রয়েছে সবুজ বনানী। বোটানিক্যাল গার্ডেনের অপরূপ ল্যান্ড স্কোপ এই শহরকে করে তুলেছে অনন্য এবং আরো দৃষ্টিনন্দন। এর সঙ্গে বাড়তি যোগ হয়েছে বিভিন্ন ধরনের জলাশয় এবং পানির ধারা। বিশেষ করে পুত্রজয়া লেক পুরো নগরের আকর্ষণের বিশ্রাম বিনোদনের প্রাণ কেন্দ্র। এই লেকটি পুরো শহর জুড়ে বিস্তৃত, এই শহরের দর্শনীয় স্থানসমূহ পেদান পত্রা মানে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, পুত্রা মসজিদ, পুত্রজয়া ইন্টার্নেশনাল কনভেনশন সেন্টার, সেরি পের্দাণা মানে হচ্ছে মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর প্রশাসনিক ভবন। উইসমা পুত্রা মানে হচ্ছে পরাষ্ট্রমন্ত্রীর বাসভবন। স্থানা মেলাওয়াতি এবং ইস্থানা দারুল এহসান এই দুইটি স্থান পর্যায়ক্রমে দেশটির রাজা এবং সেলাংগোর প্রদেশের সুলতানের ভবন। ডিপ্লোমেটিক এনক্লেভ অর্থ প্রবাসী দ্রুত বাসের জন্য বরাদ্দকৃত স্থান। পের্দাণা লিডারশীপ ফাউন্ডেশন অর্থ প্রাক্তন প্রধান মন্ত্রীর কার্যালয়, তামান পুত্রা পের্দার্ণা, মিলেনিয়াম মনুমেন্ট, পুত্রজায়া বুলেভার্ড এবং ক্রুজ তাসিক পুত্রজায়া ইত্যাদি.